ভারতবর্ষ বিভাজনের পর খাদ্য বিভাগ বিলুপ্ত হয়ে যায়। পরবর্তীতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে এক দুর্ভিক্ষ দেখা দেয় ।এই দুভির্ক্ষ মোকাবেলা করার জন্য ১৯৫৬ সালে হেজ বার্ণেল মহা পরিচালক হিসাবে খাদ্য বিভাগের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেন এবং দৃঢ়তার সাখে দুর্ভিক্ষ সফলভাবে মোকাবেলা করেন। ১৬ ই অক্টোবর দিনটিকে বিশ্ব খাদ্য দিবস হিসাবে পালন করা হয়।
খাদ্য অধিদপ্তর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন। প্রতিটি উপজেলায় একটি করে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় এবং খাদ্য গুদাম রয়েছে।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়টি বুড়িগঙ্গার নিকটবর্তী কেরাণীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ভবনের উওর পার্শ্বে ২য় তলায় দুই কক্ষ বিশিষ্ট এক মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস